আমাদের যুব সমাজ আমাদের গর্ব, যাঁরা আমাদের দেশকে অগ্রগতির নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। এটা আমাদের প্রথম এবং প্রধানতম কর্তব্য তাঁদের সাহায্য করা যখন তাঁরা কোন সমস্যা বা রোগের মুখোমুখি হয়।
পুনের একটি স্বল্প সুবিধাভোগী পরিবারের ৭ বছর বয়সী বৈশালী দুই বছরের বেশি সময় ধরে হার্টের সমস্যায় ভুগছে। একটু কল্পনা করুন অগ্নিপরীক্ষায় তাঁকে এত বছর কষ্টভোগ করা উচিত ছিল!
বৈশালী যখন প্রধানমন্ত্রীকে তাঁর হার্ট ব্যাধিটির জন্য চিঠি সির্ধান্ত নিয়েছিল তখন সে জানতো না প্রধানমন্ত্রী শুধু তাঁর চিঠির উত্তরই দেবে না সাহায্য করার জন্য ব্যক্তিগতভাবে দেখা করবে এবং তাঁর মনোবল বৃদ্ধি করবে।
বৈশালী দুই পৃষ্ঠার চিঠিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি আবেগময় আবেদন করেছিল তাঁর কন্যা হিসেবে সাহায্য করতে যাতে সে পুলিশ অফিসার হয়ে তাঁর স্বপ্ন পূরণ করতে পারে।.
চিঠি আমলে গ্রহণ করে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে কর্মকর্তারা দ্বারা বৈশালীকে চিহ্নিত করা হয়েছিল এবং সে পেয়েছিলো সঠিক ডাক্তারি পরীক্ষা এবং তাঁর চিকিৎসা করা হয়েছিল সম্পূর্ণ বিনামূল্যে
যখন ইটা ঘটেছে, বৈশালী একটা খুব মর্মস্পর্শী চিঠি লিখেছিল প্রধানমন্ত্রীর কাছে এবং চিঠি সঙ্গে একটি অঙ্কন সংযুক্ত করেছিল, তাঁর উত্তরও প্রধানমন্ত্রী দিয়েছিলো
তারপর, যখন প্রধানমন্ত্রী ২৫ জুন ২০১৬-তে পুনে যান তিনি ব্যক্তিগতভাবে বৈশালী এবং তাঁর পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন। শ্রী মোদী বলেন যে, এই সাক্ষাৎকার তাঁর স্মৃতিতে গেঁথে থাকবে।
বৈশালীর এই গল্প শুধু একটা উদাহরণ। মানুষের কাছ থেকে এই ধরনের বেশ কিছু চিঠি প্রধানমন্ত্রী এবং তাঁর অফিসে আসে। যথাসাধ্য চেষ্টা করে প্রতিটি সমস্যার সংশ্লিষ্ট সুরাহা করে নিশ্চিত করা হয় ভারতের নাগরিক কোন কষ্টের মধ্যে না থাকে।