গুজরাটেরমুখ্যমন্ত্রী শ্রী বিজয় রুপানিজি,
মন্ত্রিসভায়আমার সহকর্মী কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ডঃ হর্ষবর্ধনজি,
সুইডেনেরমন্ত্রী মহোদয়া মিসেস অ্যানা এক্সট্রম,
উপ-মুখ্যমন্ত্রীশ্রী নীতিন ভাই প্যাটেলজি,
বিশিষ্ট নোবেলবিজেতাগণ,
নোবেলফাউন্ডেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ডঃ গোরান হ্যানসন,
প্রিয় বিজ্ঞানীমণ্ডলী,
ভদ্র মহিলা ওভদ্র মহোদয়গণ!
শুভ সন্ধ্যা!
সায়েন্স সিটিতেপাঁচ সপ্তাহ ধরে এই প্রদর্শনী আয়োজনের জন্য আমি প্রথমেই অভিনন্দন জানাই ভারতসরকারের জৈব প্রযুক্তি দপ্তর, গুজরাট সরকার ও নোবেল মিডিয়াকে।
আমি প্রদর্শনীরউদ্বোধনের কথা এখানে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করছি। আশা করি, আপনাদের সকলেরই এখানেঅভিজ্ঞতা লাভের সুযোগ ঘটবে।
সৃজনশীলচিন্তাভাবনা, মননশীলতা এবং মৌল বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে কর্মপ্রচেষ্টার সর্বোচ্চস্বীকৃতি হল, নোবেল পুরস্কার।
এর আগে একজন,দু’জন কিংবা তিনজন নোবেল বিজয়ী এসেছেন এদেশ সফরে। বিজ্ঞানী ও ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গেতাঁদের আলোচনা ও মতবিনিময়ের পরিধি ছিল খুবই সীমিত।
কিন্তু আজগুজরাটে নোবেল বিজয়ী বহু তারকার একত্র সমাবেশ এক ইতিহাস রচনা করতে চলেছে।
এখানে উপস্থিতসকল নোবেল বিজয়ীদের আমি আন্তরিকভাবে স্বাগত জানাই। আপনারা সকলেই ভারতের বিশিষ্টবন্ধু-স্থানীয়। আপনাদের মধ্যে হয়তো কয়েকজন এর আগেও কয়েকবার ভারত সফরে এসেছেন। আবারআপনাদের মধ্যেই একজনের জন্ম এখানে এবং তিনি বড় হয়ে উঠেছেন এদেশেরই ভাদোদরায়।
দেশের তরুণছাত্রছাত্রীদের অনেককেই আজ এখানে উপস্থিত থাকায় আমি বিশেষভাবে আনন্দিত। আমি আজসকলের কাছেই আর্জি জানাব যে, আগামী কয়েক সপ্তাহ ধরে আপনারা সায়েন্স সিটিপরিদর্শনের জন্য আপনাদের বন্ধু ও পরিবার-পরিজনদের উৎসাহিত করুন।
আমাদের ছাত্ররাআপনাদের সঙ্গে আলোচনা ও মতবিনিময়ের এক অসামান্য অভিজ্ঞতা লাভ করবেন এই সমাবেশে। সকলেরনিরন্তর ভবিষ্যতের লক্ষ্যে যে সমস্ত নতুন ও গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ রয়েছে, সেগুলিমোকাবিলা করার কাজে এই অনুষ্ঠান তাঁদের অনুপ্রাণিত করবে বলেই আমি মনে করি।
এই প্রদর্শনীএবং এই সিরিজটি যে আপনাদের সঙ্গে ছাত্রছাত্রী, বিজ্ঞান শিক্ষক তথা বিজ্ঞানীদেরমধ্যে এক ঘনিষ্ঠ যোগসূত্র গড়ে তুলবে সে বিষয়ে আমি আশাবাদী।
আগামী ১৫ বছরেভারতকে আমরা কোন মাত্রায় উন্নীত করতে চাই, সে সম্পর্কে এক স্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গীরয়েছে আমার সরকারের। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি হল সেই কেন্দ্রবিন্দু, যাকে অবলম্বন করেআমাদের দৃষ্টিভঙ্গী প্রকৌশল তথা কর্মপ্রচেষ্টাকে বাস্তবায়িত করে তুলবে।
বিজ্ঞান ওপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে আমাদের লক্ষ্য হল দেশের সকল তরুণও যুবক-যুবতীদের কাছে নিশ্চিতভাবেই সুযোগ-সুবিধা পৌঁছে দেওয়া। প্রশিক্ষণ এবংভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতির মাধ্যমে সবচেয়ে উপযুক্ত স্থানে আমাদের তরুণ ও যুবকরাকর্মপ্রচেষ্টার সঙ্গে যুক্ত হতে পারবেন। ভারত হয়ে উঠবে বৈজ্ঞানিক কর্মপ্রচেষ্টারক্ষেত্রে এক বিশেষ গন্তব্যস্থল। গভীর সমুদ্রে অনুসন্ধান এবং সাইবার পদ্ধতিসম্পর্কিত যে সমস্ত প্রধান প্রধান চ্যালেঞ্জ রয়েছে, তার মোকাবিলায় আমরা হয়ে উঠববিশেষভাবে উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত।
আমাদের এমনএকটি পরিকল্পনা রয়েছে, যা আমাদের এই লক্ষ্যকে কাজে রূপান্তরিত করবে।
দেশেরস্কুলগুলিতে বিজ্ঞান শিক্ষার উপযোগী কর্মসূচি উদ্ভাবনের জন্য আমরা আবেদন জানিয়েছিদেশের বিজ্ঞানীদের কাছে। এজন্য প্রয়োজন শিক্ষকদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণ।
পরবর্তীপর্যায়ে তাঁদের অনুরোধ জানানো হয়েছে – দক্ষতা অর্জন এবং উচ্চ প্রযুক্তি সম্পর্কেনতুন কর্মসূচি রচনা করার জন্য।
এই সমস্তকর্মসূচি আপনাদের কাজের সুযোগ এনে দেবে নতুন জ্ঞাননির্ভর অর্থনীতির ক্ষেত্রে। সেইসঙ্গে, আপনাদের সাহায্য করবে সফল শিল্পোদ্যোগী তথা চিন্তাবিদ ও চিন্তাশীল বিজ্ঞানীহয়ে উঠতে। দেশে তথা বিদেশের যে কোনও জায়গায় উপযুক্ত পদ ও কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রেআপনারা হয়ে উঠবেন প্রতিযোগিতামুখী।
পরবর্তীপর্যায়ে আমাদের বিজ্ঞানীরা যোগসূত্র রচনা করবেন শহরাঞ্চলের গবেষণাগারগুলির মধ্যে।আপনারা পরস্পরের মধ্যে চিন্তাভাবনার বিনিময় ও আলোচনাচক্রের আয়োজন করার পাশাপাশিসম্পদ ও সাজসরঞ্জাম বিনিময়ের জন্য যথেষ্ট সুযোগ লাভ করবেন। এর মধ্য দিয়ে গড়ে উঠবেউন্নততর সহযোগিতামূলক এক বিজ্ঞান প্রচেষ্টা।
দেশের বিজ্ঞানসংস্থাগুলি প্রসার ঘটাবে বিজ্ঞান-চালিত শিল্পোদ্যোগ প্রচেষ্টাকে। আঞ্চলিক ওস্থানীয় চাহিদা অনুযায়ী তার বাণিজ্যিকীকরণও ক্রমশ প্রসার লাভ করবে। আর এইভাবেইআপনাদের ‘স্টার্ট আপ’ ও শিল্প সংস্থাগুলি আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে হয়ে উঠবে বিশেষভাবেপ্রতিযোগিতামুখী।
এই উদ্যোগ ওকর্মপ্রচেষ্টার বীজ রোপণ করতে হবে এই বছরটিতেই। কিভাবে ধীরে ধীরে তা থেকে ফল পাওয়াযায়, তা আমরা প্রত্যক্ষ করব আগামী দিনে।
আমার তরুণবন্ধুরা , আপনারাই হলেন ভারত তথা সমগ্রবিশ্বের ভবিষ্যতের দিশারি। ভারতের রয়েছে এক বিশাল জনগোষ্ঠী এবং শ্রেষ্ঠ শিক্ষক ওশিক্ষাবিদদের এক অসাধারণ সমাহার।
তরুণছাত্রছাত্রীরা, আপনারাই হলেন সেই স্রোতোধারা, যা জ্ঞান ও বিশেষ পারদর্শিতারজলাশয়টিকে পরিপূর্ণ করে তুলতে পারে। আপনাদের প্রশিক্ষণ ও ভবিষ্যৎ-ই সূচনা করবে সেইবিশেষ সন্ধিক্ষণের।
বিজ্ঞান ওপ্রযুক্তির কল্যাণে মানবজাতি আজ সমৃদ্ধ। জনসংখ্যার এক বিশাল অংশ জীবনযাত্রারক্ষেত্রে এক বিশেষ গুণগত মানের সুযোগ লাভ করেছেন। মানব ইতিহাসে এ এক অসাধারণ ঘটনা।
কিন্তু তাসত্ত্বেও ভারতের সামনে রয়েছে আরেকটি বিরাট চ্যালেঞ্জ। তা হল, বহু সংখ্যক মানুষকেদারিদ্র্য সীমার উর্ধ্বে নিয়ে আসার। আপনারা অদূর ভবিষ্যতে বিজ্ঞানী হয়ে উঠতেচলেছেন। তাই, এই চ্যালেঞ্জটিকে কখনই অবহেলা করা উচিৎ নয়।
আমাদের বিজ্ঞানপ্রচেষ্টা কতটা পরিণতি লাভ করেছে, তা প্রমাণিত হবে তখনই, যখন আরও দায়িত্বশীলতারসঙ্গে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির দক্ষ ব্যবহারকে আমরা সম্ভব করে তুলতে পারব।
অর্থাৎ, অদূরভবিষ্যতে বিজ্ঞানী হয়ে ওঠার পাশাপাশি বর্তমান বিশ্বের অভিভাবকও হয়ে উঠবেন আপনারাই।
তাই, নোবেলপ্রদর্শনী এবং সায়েন্স সিটি থেকে অবশ্যই সুফল আহরণ করতে হবে আমাদের।
বিজ্ঞান ওপ্রযুক্তি সারা বিশ্বেই হয়ে উঠেছে আর্থ-সামাজিক বিকাশে প্রচেষ্টায় এক বিশেষচালিকাশক্তি। দ্রুত বিকাশশীল ভারতীয় অর্থনীতিতে বৈজ্ঞানিক কর্মপ্রচেষ্টার ক্ষেত্রেপ্রত্যাশা বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে উত্তরোত্তর।
নোবেল পুরস্কারসিরিজ থেকে যে তিনটি বিশেষ ফল আমরা লাভ করতে পারি, সেগুলি সম্পর্কে এখন একটুআলোচনা করা যাক।
প্রথমত, ছাত্র ও শিক্ষকদের কাজকর্ম এবং পারস্পরিক সম্পর্ক রক্ষারবিষয়টি একান্ত জরুরি। এক জাতীয় ‘চিন্তাভাবনা ও দৃষ্টিভঙ্গী’ প্রতিযোগিতার মাধ্যমেছাত্র ও শিক্ষকরা উঠে এসেছেন এই মঞ্চটিতে। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের প্রতিনিধিত্বকরছেন তাঁরা। তাই তাঁদের সঙ্গে সম্পর্কচ্যূত হলে চলবে না।
প্রদর্শনীকালেসমগ্র গুজরটের স্কুল শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনা ও মতবিনিময়ের সুযোগ লাভ সম্ভব হয়েউঠবে।
দ্বিতীয়ত, স্থানীয় পর্যায়ে শিল্পোদ্যোগ প্রচেষ্টাকে উৎসাহ যোগানোদরকার। আমাদের যুবশক্তির মধ্যে রয়েছে শিল্পোদ্যোগ স্থাপনের বিশেষ উৎসাহ ওউদ্দীপনা।
আমাদের বিজ্ঞানদপ্তরের মন্ত্রীরা এই উৎসাহ ও কর্মপ্রচেষ্টার জনক। আগামী পাঁচ সপ্তাহ ধরে বিজ্ঞানও প্রযুক্তি-চালিত ‘স্টার্ট আপ’-এর উদ্যোগ কিভাবে আরও জোরদার হয়ে উঠতে পারে, সেসম্পর্কে এক কর্মশালায় অংশগ্রহণের সু্যোগও আপনারা লাভ করবেন।
আমি একথাও জানিযে, ১০টি নোবেল পুরস্কারজয়ী আবিষ্কারই স্মার্ট ফোন উদ্ভাবনের পেছেনে বিশেষভাবেউৎসাহ জুগিয়েছে।
পুরস্কারজয়ীপদার্থ বিজ্ঞানীরা এই পৃথিবীকে রক্ষা করার পাশাপাশি বিদ্যুৎ সাশ্রয়ও সম্ভব করেতুলতে পারেন। ২০১৪ সালে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল নীল এলইডি আলো আবিষ্কারেরজন্য। তিনজন বিশিষ্ট জাপানি বিজ্ঞানী আকাশাকি, আমানো এবং নাকামুরার প্রাথমিকগবেষণা প্রচেষ্টার ফলেই এই আবিষ্কার সম্ভব হয়ে উঠেছে। এর আগে, লাল ও সবুজ এলইডিনামে পরিচিত আলোর সঙ্গে যদি সাদা আলোর সমন্বয় ঘটানো যায়, তা হলে তা থেকে আলো পাওয়াযাবে একশো হাজার ঘন্টার জন্য।
এ ধরণেরই বহুরোমাঞ্চকর আবিষ্কারের ঘটনা আজও ঘটে চলেছে। যেগুলিকে আমরা এই শিল্প প্রচেষ্টার কাজেযুক্ত করতে পারি।
তৃতীয়ত, সমাজেরওপর ফল ও প্রভাব
বহু নোবেলপুরস্কার বিজয়ী আবিষ্কার সমাজের স্বাস্থ্য ও কৃষি ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলেছেবিরাটভাবে।
উদাহরণ স্বরূপআমরা উল্লেখ করতে পারি যে, জিন প্রযুক্তির পদ্ধতিকে আশ্রয় করে বেশ কিছু নির্দিষ্টওষুধ আবিষ্কার ও উদ্ভাবন আজ সম্ভব হয়ে উঠেছে।
ক্যান্সার,ডায়াবেটিস এবং বিভিন্ন সংক্রামক রোগব্যাধির প্রতিরোধ ও নিরাময়ে সমীক্ষা ও গবেষণারকাজে আমরা এই বিশেষ পদ্ধতিটিকে অবলম্বন করতে পারি।
জেনেরিক এবংজৈব ওষুধ উৎপাদনের ক্ষেত্রে ভারত ইতিমধ্যেই এক নেতৃত্বের ভূমিকায় আত্মপ্রকাশঘটিয়েছে। এই প্রচেষ্টার এক বিশেষ কেন্দ্র হয়ে উঠেছে গুজরাট। কিন্তু একই সঙ্গে জৈবপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে নতুন নতুন আবিষ্কারের ক্ষেত্রেও আমাদের পৌঁছে যেতে হবে একশীর্ষস্থানে।
আমি আনন্দিত যেএই প্রদর্শনীর পরিকল্পনা করা হয়েছে সায়েন্স সিটিতে। কারণ, এই কেন্দ্রটি সমাজেরমানুষকে যুক্ত করেছে বিজ্ঞানের সঙ্গে।
যে সমস্তআন্তর্জাতিক চ্যালেঞ্জের আমরা বর্তমানে সম্মুখীন হয়েছি, সে সম্পর্কে জানার ও বোঝারএক আদর্শ মঞ্চ হল এই কেন্দ্রটি।
এই সায়েন্সসিটিকে প্রকৃত অর্থেই আকর্ষণীয় ও বিশ্বমানের করে তোলার লক্ষ্যে বিশেষ প্রচেষ্টাচালিয়ে যাব আমরা। তাতে উপকৃত হবেন দেশের তরুণ ছাত্রছাত্রী ও বিজ্ঞান শিক্ষকরা।এখানকার প্রদর্শনী দেখে উদ্বুদ্ধ ও উৎসাহিত হবেন বিশ্ববাসী। কেন্দ্র ও রাজ্যেরএকযোগে এই চ্যালেঞ্জটিকে গ্রহণ করা উচিৎ এই বছরটিতেই।
আমার তরুণবন্ধুরা!
নোবেল বিজয়ীরাবিজ্ঞানের এক শীর্ষস্থানের অধিকারী। তাই, তাঁদের কাছে আপনাদের শিক্ষণীয় অনেক কিছুইরয়েছে। কিন্তু মনে রাখবেন, বড় বড় পর্বতের চূড়া থেকেই জন্ম নেয় সর্বোচ্চপর্বতশৃঙ্গ। তাই, কোনও কিছুই শুধুমাত্র নিজের ওপর নির্ভর করেই গড়ে উঠতে পারে না।
আপনারাই হলেন ভারতেরভবিষ্যতের স্থপতি। আপনারাই গড়ে তুলতে পারেন নতুন নতুন শীর্ষ, যা থেকে জন্ম নেবে একসর্বোচ্চ শৃঙ্গবিশেষ। যদি আমরা মূল ভিতটির দিকে অর্থাৎ, স্কুল-কলেজগুলির ওপরবিশেষভাবে নজর দিই, তা হলে শিক্ষকদের মাধ্যমেই এই আপাত অবিশ্বাস্য ঘটনাই হয়ে উঠতেপারে বাস্তব। আর এইভাবেই ভারত থেকে জন্ম নেবে শত সহস্র শৃঙ্গ। কিন্তু কঠোর শ্রমকেযদি আমরা এড়িয়ে চলি এবং শুধুমাত্র নীচের পর্যায়ে কাজকর্ম নিয়ে ব্যস্ত থাকি, তা হলেস্বপ্নের সেই সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কখনই আমরা গড়ে তুলতে পারব না।
আপনারা হয়েউঠুন অনুপ্রাণিত, হয়ে উঠুন উৎসাহী, আপনাদের ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘটুক, এটাই আমরাপ্রার্থনা করি। কারণ, এইভাবেই আজকের সম্মানিত অতিথিরা সাফল্যের সর্বোচ্চ শৃঙ্গেআরোহন করতে পেরেছেন। তাই, আপনাদেরও এ বিষয়ে শিক্ষা লাভ করা উচিৎ তাঁদের কাছেই।
এই ধরণের একটিউদ্ভাবনী কর্মসূচির উদ্যোগ আয়োজনের জন্য আমি ধন্যবাদ জানাই নোবেল মিডিয়াফাউন্ডেশন, কেন্দ্রীয় জৈব প্রযুক্তি দপ্তর এবং গুজরাট সরকারকে।
এই প্রদর্শনীরআমি সর্বাঙ্গীণ সাফল্য কামনা করি। তা থেকে আপনারা যে বিশেষভাবে লাভবান হবেন, সেব্যাপারেও আমি পুরোপুরি নিশ্চিত।
Opportunities in science for the youth, India as a hub for research and innovation. pic.twitter.com/nT9bB6aXVj
— PMO India (@PMOIndia) January 9, 2017
The Prime Minister speaks at Science City in Ahmedabad. pic.twitter.com/qjGrhSdZqU
— PMO India (@PMOIndia) January 9, 2017
Science driven enterprise and catering to local needs and aspirations through science. pic.twitter.com/HULKnJ5eRn
— PMO India (@PMOIndia) January 9, 2017
Science for the betterment of humanity. pic.twitter.com/beOVOLPSca
— PMO India (@PMOIndia) January 9, 2017