PM chairs 17th PRAGATI meeting, reviews progress in several sectors
PRAGATI: PM reviews progress towards handling and resolution of grievances related to the telecom sector
Telecom Sector: PM emphasizes the need for improving efficiency, and fixing accountability at all levels
PM Modi underlines Government’s commitment to provide Housing for All by 2022
PM reviews progress of vital infrastructure projects in railway, road, port, power & natural gas sectors spread over several states
Assess the progress of Ease of Doing Business based on the parameters in World Bank’s report: PM to Secretaries

প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদী বুধবার ‘প্রগতি’র মঞ্চে বিভিন্ন কেন্দ্রীয় দপ্তরের কাজকর্ম এবংকর্মসূচির অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন। দূরসঞ্চার ক্ষেত্রের কাজকর্ম এবং ক্ষোভ ওঅভিযোগ নিরসনে গৃহীত ব্যবস্থার বিষয়গুলিও তিনি এদিন খতিয়ে দেখেন। দপ্তরের বিরুদ্ধেঅধিকাংশ অভিযোগই পরিষেবার ঘাটতি, সংযোগে ব্যাঘাত এবং ল্যান্ডলাইন টেলিফোন অচলথাকার ঘটনাকে কেন্দ্র করে। এই প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় দূরসঞ্চার দপ্তরের সচিব অভিযোগনিরসনে যে সমস্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে তার একটি সার্বিক চিত্র তুলে ধরেনপ্রধানমন্ত্রীর কাছে। দপ্তরের কাজে দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি দায়বদ্ধতার বিষয়টি নিশ্চিতকরার নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী। যত দ্রুত সম্ভব পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটানোর পক্ষেসওয়াল করেন তিনি। প্রয়োজনে প্রযুক্তিগত পন্থা-পদ্ধতি খুঁজে বের করার ওপরও শ্রীমোদী বিশেষ জোর দেন। 

প্রধানমন্ত্রীআবাস যোজনা (শহরাঞ্চল)’-এর অগ্রগতির বিষয়টিও এদিন খতিয়ে দেখেন প্রধানমন্ত্রী।আগামী ২০২২ সালের মধ্যে সকলের জন্য বাসস্থান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কেন্দ্রীয়সরকারের অঙ্গীকারের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি। এই লক্ষ্যে কৌশলগত উপায়, নির্দিষ্টমেয়াদের পরিকল্পনা এবং রূপরেখা নিয়ে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রীরাজ্যগুলির কাছে। এক্ষেত্রেও কাজের গতি ও মান আরও উন্নত করে তুলতে আধুনিকতমপ্রযুক্তির আশ্রয় গ্রহণ করার পরামর্শ দেন তিনি।  

বাণিজ্যিককাজকর্মকে সহজতর করে তোলার লক্ষ্যে বর্তমান পরিস্থিতির পর্যালোচনার আর্জি জানানপ্রধানমন্ত্রী কেন্দ্রীয় সরকারের সবক’টি দপ্তরের সচিব এবং রাজ্যগুলির মুখ্যসচিবদেরকাছে। বিশ্ব ব্যাঙ্কের এ সম্পর্কিত প্রতিবেদন অনুযায়ী নির্দিষ্ট মাপকাঠি অনুসরণের নির্দেশদেন প্রধানমন্ত্রী। প্রতি সপ্তাহে কাজের অগ্রগতি তিনি খতিয়ে দেখতে বলেন কেন্দ্রীয়সরকারের পদস্থ আধিকারিকদের।

রেল, সড়ক, বন্দর,বিদ্যুৎ ও প্রাকৃতিক গ্যাস ইত্যাদি ক্ষেত্রের পরিকাঠামোগত গুণমান ও অগ্রগতিরবিষয়টিও পর্যালোচনা করেন তিনি। তেলেঙ্গানা, ওড়িশা, মহারাষ্ট্র, অন্ধ্রপ্রদেশ,মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, গুজরাট, কেরল, তামিলনাড়ু, কর্ণাটক, হরিয়ানা, বিহার,পশ্চিমবঙ্গ এবং মেঘালয়ে রূপায়িত হচ্ছে এই ধরনের প্রকল্পগুলি। সঠিক সময়ে প্রকল্পেরকাজ শেষ করার নির্দেশ দেন তিনি সংশ্লিষ্ট সকলের কাছে। একইসঙ্গে পরামর্শ দেন খরচবেড়ে যাওয়ার বিষয়টিকে দক্ষতার সঙ্গে সামাল দেওয়ার।  

যে সমস্ত প্রকল্পেরকাজ ও অগ্রগতি খতিয়ে দেখেন প্রধানমন্ত্রী, তার মধ্যে রয়েছে বারনিহাট-শিলং রেলপথ,যোগবাণী-বিরাটনগর (নেপাল) রেল প্রকল্প, সুরাট-দহিসার মহাসড়ক, গুরগাঁও-জয়পুরমহাসড়ক, চেন্নাই ও এন্নোরের মধ্যে বন্দর সংযোগ প্রকল্প, কোচিন শিপইয়ার্ডের বন্দরনির্মাণ এবং পূর্ব উপকূল থেকে পশ্চিম উপকূল বরাবরমাল্লাভারম-ভোপাল-ভেলওয়াড়া-বিজয়পুর প্রাকৃতিক গ্যাসের পাইপলাইন পাতার কাজ।